Eve Teasing
(a) What is eve-teasing? (b) Who are the common victims? (c) Who are the common eve-teasers? (d) What are the causes of eve-teasing? (e) What are its effects? (f) What measures should be taken against eve-teasing?
Eve teasing means teasing the girls in an unfair and indecent way by unruly people causing mental torture to the girls. Eve teasing in recent days has become a great problem for the common people. Most of the time school and college-going girls fall victim to Eve-teasing. Three or four teenage boys or even more grown-up boys are seen standing at the corner of the road. They wear strange fashionable dresses and long hair. Some of them smoke. When they see any young girl or woman passing by, they pass comments towards them. At this, the girls or women feel very embarrassed and dishonored. Eve teasers do not hesitate to tease the mother of a girl. As a result, the situation has become very difficult for girls. If anyone protests Eve-teasing, the teasers become violent and threaten the person who protests. They even threaten the girls with death or physical torture. In this regard, it is very difficult to tolerate the situation. Girls are afraid of going out. They even feel insecure about going to schools and colleges. The government has become quite aware of stopping this malpractice. The government has already empowered mobile courts to stop eve-teasing. Anyone, convicted of harassment or stalking of women will face a year in jail or a fine of about 70 dollars or both. The mobile court has given authority to give punishment to the eve-teasers at once. Education Ministry has also initiated with the declaration that 13 June is the Eve-Teasing Protection Day which is encouraged to protect this social evil.”
ইভটিজিং
(ক) ইভ-টিজিং কি? (খ) সাধারণ শিকার কারা? (গ) সাধারণ ইভ-টিজার কারা? (d) ইভটিজিং এর কারণ কি? (ঙ) এর প্রভাব কী? (চ) ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত?
ইভটিজিং মানেই মেয়েদের প্রতি অন্যায় ও অশোভন উপায়ে উত্যক্ত করা অসাধু ব্যক্তিদের দ্বারা মেয়েদের মানসিক নির্যাতন করা। সাম্প্রতিক সময়ে ইভটিজিং সাধারণ মানুষের জন্য একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশিরভাগ সময় স্কুল-কলেজগামী মেয়েরা ইভটিজিংয়ের শিকার হয়। রাস্তার কোণে তিন-চারটি কিশোর বা তার চেয়েও বড় ছেলেকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। তারা অদ্ভুত ফ্যাশনেবল পোশাক এবং লম্বা চুল পরে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ধূমপান করেন। কোনো তরুণী বা মহিলাকে পাশ দিয়ে যেতে দেখলেই তাদের দিকে মন্তব্য করে। এতে মেয়েরা বা মহিলারা খুব বিব্রত ও অসম্মান বোধ করে। ইভ টিজাররা মেয়ের মাকে উত্যক্ত করতে দ্বিধা করেন না। ফলে মেয়েদের জন্য পরিস্থিতি খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। কেউ ইভ-টিজিং এর প্রতিবাদ করলে, টিজাররা হিংস্র হয়ে ওঠে এবং প্রতিবাদকারীকে হুমকি দেয়। এমনকি তারা মেয়েদের প্রাণনাশ বা শারীরিক নির্যাতনের হুমকিও দেয়। এই বিষয়ে, পরিস্থিতি সহ্য করা খুব কঠিন। মেয়েরা বাইরে যেতে ভয় পায়। এমনকি স্কুল-কলেজে যাওয়া নিয়েও তারা নিরাপত্তাহীন বোধ করে। সরকার এই অপপ্রচার বন্ধে যথেষ্ট সচেতন হয়েছে। সরকার ইতিমধ্যেই ইভটিজিং বন্ধে মোবাইল কোর্টের ক্ষমতা দিয়েছে। নারী হয়রানি বা পিছু নেওয়ার দায়ে দোষী সাব্যস্ত যে কেউ এক বছরের জেল বা প্রায় ৭০ ডলার জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। ভ্রাম্যমাণ আদালত ইভটিজারদের একযোগে শাস্তি দেওয়ার এখতিয়ার দিয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও ঘোষণা দিয়ে শুরু করেছে যে ১৩ জুন ইভ-টিজিং সুরক্ষা দিবস যা এই সামাজিক কুফলকে রক্ষা করতে উত্সাহিত করা হয়।”
